ফরিদ আহমেদ
সভাপতি, মৌলিক বাংলা
পিতা মোঃ আলী জিন্নাহ এবং মাতা ফরিদা বেগম। তাদের প্রথম সন্তান জিন্নাত আরা এবং দ্বিতীয় সন্তান ফরিদ আহমেদ।
১৯৮৭ : ১৪ই জুলাই; টাঙ্গাইল সদর চুয়াডাঙ্গা নানা বাড়ীতে জন্ম গ্রহণ করেন।
১৯৮৯ : টাইফয়েড জ্বরের মাধ্যমে পলিও দ্বারা আক্রান্ত হন এবং স্বাভাবিক হাঁটা চলার শক্তি হারান।
১৯৯২ : ছোট চাচা আলহাজ্ব মোঃ জাহির হোসেন এর অর্থায়নে ঢাকা মোহাম্মদপুর বাদশাহ ফয়সাল ইনস্টিটিউশন এ শিশু শ্রেণীতে তাঁর ছাত্র জীবন শুরু হয়।
১৯৯৩ : নাখালপাড়া হোসেন আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হন।
১৯৯৪ : তেজগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন।
১৯৯৮ : বাইশ কেজি ওজনের লোহার জুতার সাহায্যে স্বাভাবিক পথ চলা শুরু হয়।
১৯৯৯ : শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান’ তাকে একান্ত ছাত্র হিসাবে গ্রহণ করেন এবং ধর্ম, দর্শন, রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ বিজ্ঞান থেকে মহাকাশ বিজ্ঞান বিষয়ে জ্ঞান দান করেন, যা তার পরবর্তী জীবনের পথ নির্মাণ করে দেয়।
২০০০ : শ্মশান ঠাকুর’ ছদ্মনামে লেখালেখি শুরু করেন।
২০০২ : এস.এস.সি. পাশ করেন।
২০০৩ : কলেজ ছাত্রকালীন সময়ে কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে `অদ্বৈত’ নামক একটি সামাজিক সংগঠন গড়ে তোলেন।
২০০৪ : রাজনৈতিক উপন্যাস `পুরুষ বেশ্যা’ বইটি ভোরের শিশির নামক প্রকাশনায় প্রকাশের জন্য নির্বাচিত হয়।
২০০৫ : সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এইচ. এস. সি. পাশ করেন।
২০০৬ : পড়াশোনার জন্য প্রথম ভারত ভ্রমন করেন কিন্তু মা এবং দেশের টানে কোথাও ভর্তি না হয়ে দেশে ফিরে আসেন।
২০০৭ : ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক এ ফার্মাসি বিভাগে পড়াশোনার জন্য ভর্তি হন।
২০০৮ : আধ্যাত্মিক উপন্যাস `শয়তান সাধনা’ প্রকাশিত হয়।
২০০৯ : ভালবাসার উপন্যাস `মন্ত্র’ প্রকাশ হয়।
২০১০ : `মৌলিক বাংলা’র আহ্বায়ক হিসাবে সংগঠনের কাজ শুরু করেন।
২০১১ : রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উপন্যাস ` রাজপুত্র’ প্রকাশিত হয়।
২০১২ : পঞ্চম উপন্যাস ` কৃষাণীর চন্দ্রিমা’ প্রকাশিত হয়।
২০১৩ : বি. ফার্ম পাশ করে তিনি কৃষি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন।
২০১৪ : সুন্দরবন বাঁচাও আন্দোলনে, রামপাল ভারত বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ প্রজেক্টের উদ্দেশ্যে, ঢাকা থেকে পাঁয়ে হেটে প্রজেক্টের লংমার্চে, লংমার্চ কমিটির সিনিয়র সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১৬ : গবেষণায় `গ্রীনভিটা’ নামক উন্নত জৈব সার প্রস্তুত করেন।
২০১৭ : কাব্যগ্রন্থ `হাহাকারের হাসি’ প্রকাশিত হয়।
২০১৭ : মৌলিক বাংলা’র কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং নির্বাচন কমিশনে নতুন দল নিবন্ধনের জন্য দলের পক্ষ থেকে আবেদন করেন।
২০১৯: বাংলাদেশ পূর্ণগঠন আন্দোলন শুরু করেন যা ব্যর্থ হয়।
২০২০: কভিড টিম গঠন এবং স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে কাজ করেন।
২০২১: বাংলা বিপ্লব শুরু করেনি কিন্তু দিল্লী ইশারায় সে প্লাটফর্ম থেমে যায়।
২০২৪: সার্বভৌমত্ব আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত করেন এবং হাসিনা পতনের কাজ শুরু হয়।
২০২৫: মৌলিক বাংলা সভাপতি পদ দায়িত্ব গ্রহন।
ফরিদ আহমেদ
সভাপতি, মৌলিক বাংলা
পিতা মোঃ আলী জিন্নাহ এবং মাতা ফরিদা বেগম। তাদের প্রথম সন্তান জিন্নাত আরা এবং দ্বিতীয় সন্তান ফরিদ আহমেদ।
১৯৮৭ : ১৪ই জুলাই; টাঙ্গাইল সদর চুয়াডাঙ্গা নানা বাড়ীতে জন্ম গ্রহণ করেন।
১৯৮৯ : টাইফয়েড জ্বরের মাধ্যমে পলিও দ্বারা আক্রান্ত হন এবং স্বাভাবিক হাঁটা চলার শক্তি হারান।
১৯৯২ : ছোট চাচা আলহাজ্ব মোঃ জাহির হোসেন এর অর্থায়নে ঢাকা মোহাম্মদপুর বাদশাহ ফয়সাল ইনস্টিটিউশন এ শিশু শ্রেণীতে তাঁর ছাত্র জীবন শুরু হয়।
১৯৯৩ : নাখালপাড়া হোসেন আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হন।
১৯৯৪ : তেজগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন।
১৯৯৮ : বাইশ কেজি ওজনের লোহার জুতার সাহায্যে স্বাভাবিক পথ চলা শুরু হয়।
১৯৯৯ : শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান’ তাকে একান্ত ছাত্র হিসাবে গ্রহণ করেন এবং ধর্ম, দর্শন, রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ বিজ্ঞান থেকে মহাকাশ বিজ্ঞান বিষয়ে জ্ঞান দান করেন, যা তার পরবর্তী জীবনের পথ নির্মাণ করে দেয়।
২০০০ : শ্মশান ঠাকুর’ ছদ্মনামে লেখালেখি শুরু করেন।
২০০২ : এস.এস.সি. পাশ করেন।
২০০৩ : কলেজ ছাত্রকালীন সময়ে কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে `অদ্বৈত’ নামক একটি সামাজিক সংগঠন গড়ে তোলেন।
২০০৪ : রাজনৈতিক উপন্যাস `পুরুষ বেশ্যা’ বইটি ভোরের শিশির নামক প্রকাশনায় প্রকাশের জন্য নির্বাচিত হয়।
২০০৫ : সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এইচ. এস. সি. পাশ করেন।
২০০৬ : পড়াশোনার জন্য প্রথম ভারত ভ্রমন করেন কিন্তু মা এবং দেশের টানে কোথাও ভর্তি না হয়ে দেশে ফিরে আসেন।
২০০৭ : ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক এ ফার্মাসি বিভাগে পড়াশোনার জন্য ভর্তি হন।
২০০৮ : আধ্যাত্মিক উপন্যাস `শয়তান সাধনা’ প্রকাশিত হয়।
২০০৯ : ভালবাসার উপন্যাস `মন্ত্র’ প্রকাশ হয়।
২০১০ : `মৌলিক বাংলা’র আহ্বায়ক হিসাবে সংগঠনের কাজ শুরু করেন।
২০১১ : রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উপন্যাস ` রাজপুত্র’ প্রকাশিত হয়।
২০১২ : পঞ্চম উপন্যাস ` কৃষাণীর চন্দ্রিমা’ প্রকাশিত হয়।
২০১৩ : বি. ফার্ম পাশ করে তিনি কৃষি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন।
২০১৪ : সুন্দরবন বাঁচাও আন্দোলনে, রামপাল ভারত বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ প্রজেক্টের উদ্দেশ্যে, ঢাকা থেকে পাঁয়ে হেটে প্রজেক্টের লংমার্চে, লংমার্চ কমিটির সিনিয়র সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১৬ : গবেষণায় `গ্রীনভিটা’ নামক উন্নত জৈব সার প্রস্তুত করেন।
২০১৭ : কাব্যগ্রন্থ `হাহাকারের হাসি’ প্রকাশিত হয়।
২০১৭ : মৌলিক বাংলা’র কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং নির্বাচন কমিশনে নতুন দল নিবন্ধনের জন্য দলের পক্ষ থেকে আবেদন করেন।
২০১৯: বাংলাদেশ পূর্ণগঠন আন্দোলন শুরু করেন যা ব্যর্থ হয়।
২০২০: কভিড টিম গঠন এবং স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে কাজ করেন।
২০২১: বাংলা বিপ্লব শুরু করেনি কিন্তু দিল্লী ইশারায় সে প্লাটফর্ম থেমে যায়।
২০২৪: সার্বভৌমত্ব আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত করেন এবং হাসিনা পতনের কাজ শুরু হয়।
২০২৫: মৌলিক বাংলা সভাপতি পদ দায়িত্ব গ্রহন।
